আমি কি 15 বছর বয়সে ওজন বাড়ানোর জন্য ক্রিয়েটাইন ব্যবহার করতে পারি?

দুই মাসের কম বয়সী কুকুরছানা খুব কমই জলাতঙ্ক ভাইরাস বহন করে। চিন্তা করবেন না যদি কেউ আপনাকে চুপ করে থাকে। সংক্রমণের লক্ষণ, লালভাব বা ফুলে যাওয়ার জন্য কামড়ের জায়গাটি দেখুন। সাবান এবং জল দিয়ে ক্ষতটি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করুন; এন্টিসেপটিকও লাগান। সবসময় পরিষ্কার রাখুন। যদি জ্বর, মাথাব্যথা, ক্লান্তি দেখা দেয় - অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। 

বেশিরভাগ পোস্ট-সংক্রামক খিটখিটে অন্ত্রের সিন্ড্রোম খাদ্যে বিষক্রিয়ার পরে পেটে ব্যথা এবং অস্বস্তি, সেইসাথে অন্ত্রের গতিবিধির পরিবর্তনের কারণ হয়। আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন এবং সঠিক চিকিৎসা নিন।

পিনওয়ার্মগুলি সাধারণ, এবং চিকিত্সা উপলব্ধ। ওভার-দ্য-কাউন্টার ঔষধ কার্যকরী, এবং স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন অপরিহার্য... হাত ভাল করে ধুয়ে নিন, প্রতিদিন অন্তর্বাস পরিবর্তন করুন, এবং মলদ্বার স্পর্শ এড়ান... পিনওয়ার্মগুলি চুলকানি অস্বস্তি এবং ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে... আপনার ডাক্তারকে জানানো গুরুত্বপূর্ণ উপসর্গ অব্যাহত থাকলে...

আপনি ক্লান্তি, ফোকাস করতে অসুবিধা এবং স্মৃতির সাথে সংগ্রাম অনুভব করছেন বলে মনে হচ্ছে। চাপ, অপর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং অস্বাস্থ্যকর পুষ্টির মতো বিভিন্ন কারণ অবদান রাখে। মোডাফিনিল, একটি ওষুধ, কখনও কখনও এই সমস্যাগুলিকে সাহায্য করে, বিশেষ করে নারকোলেপসি বা স্লিপ অ্যাপনিয়া রোগীদের জন্য। এটি সতর্কতা বাড়ায়, সম্ভাব্যভাবে ঘনত্ব এবং স্মরণে উন্নতি করে। আপনি ওষুধ পেতে ঘুম বিশেষজ্ঞ বা সাধারণ চিকিত্সকের কাছে যেতে পারেন।

আপনি যদি দুর্ঘটনায় আপনার মাথার নীচের অংশে একটি ছোটখাটো আঘাত পেয়ে থাকেন, তাহলে আঘাতের পরিমাণ নির্ণয় করতে এবং কোন অন্তর্নিহিত জটিলতা নেই তা নিশ্চিত করার জন্য আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। প্রয়োজনে আপনাকে একজন বিশেষজ্ঞের কাছে রেফার করা যেতে পারে।

আপনি যে লক্ষণগুলি উল্লেখ করেছেন তার উপর ভিত্তি করে, ত্বকের নীচের পিণ্ডটি একটি ফোলা লিম্ফ নোড হতে পারে। আপনার এটি একটি ডাক্তার দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত, কারণ এটি একটি সিস্ট বা অন্য কিছু হতে পারে। আমি আপনাকে সঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিত্সার জন্য একজন ENT বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করার পরামর্শ দেব।
 

মদ্যপান ছাড়াই ক্ষুধার্ত অনুভব করছেন? এটা ঘটে। ডিহাইড্রেশন, খারাপ ঘুম, মানসিক চাপ বা অস্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে। মাথাব্যথা, ক্লান্তি, বমি বমি ভাব, মানসিক কুয়াশা - এই লক্ষণগুলি দেখা দেয়। প্রচুর পানি পান করুন, বিশ্রাম নিন, পুষ্টিকর খাবার খান, আরাম করুন। সমস্যা অব্যাহত থাকলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। 

আপনি যখন চিনি যুক্ত খাবার গ্রহণ করেন, তখন এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রাকে উচ্চ স্তরে নিয়ে যেতে পারে। অন্যদিকে, যদি আপনার উপবাসের রক্তে শর্করার মাত্রা এখনও বেশি থাকে এমনকি আপনি চিনি যুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত না করেন তবে এটি কিছু চিকিৎসা জটিলতার একটি উপসর্গ। আমার পরামর্শ হল আপনি একজন ইন্টারনিস্টের কাছে যান, যিনি হরমোনের মূল্যায়ন এবং ডায়াবেটিস নির্ণয় এবং চিকিত্সার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করেন। 

আমি দেখতে পাচ্ছি আপনি ডাঃ শ্রীনিবাসের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে চান। আজকের স্লট সম্পর্কে, আমার পরামর্শ সরাসরি ক্লিনিকে যোগাযোগ করা হবে কারণ তারা বর্তমান সময়সূচীটি সবচেয়ে ভাল জানে। আপনার কি কোনো নির্দিষ্ট লক্ষণ বা উদ্বেগ আছে? যদি হ্যাঁ, অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে আপনাকে অবিলম্বে একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে দেখা করতে হবে। স্বাস্থ্য সমস্যা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মোকাবেলা করা আবশ্যক। এছাড়াও, একটি জিনিস মনে রাখবেন: সর্বোত্তম কৌশল হবে স্বাস্থ্য। 

কুকুরের মুখের লালা থেকে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের সম্ভাবনা বেশি। আপনি আপনার হাতে ফুসকুড়ি, ফোলা বা ব্যথা প্রদর্শন করতে পারেন। নিরাপত্তার জন্য, তারপর, নিশ্চিত করুন যে আপনি সাবান এবং জল দিয়ে আপনার হাত ধোয়ার নির্দেশিকা, 20 মিনিটের জন্য হাত ধোয়ার নির্দেশিকা। আপনি যদি অস্বাভাবিক কিছু খুঁজে পান আপনার পিতামাতাকে কল করুন বা প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসাবে চিকিৎসা সহায়তা নিন। 

কুকুরের কামড়ে আক্রান্ত হওয়ার বিষয়ে আপনার উদ্বেগ বোধগম্য। এটা চমৎকার যে আপনি আগে জলাতঙ্ক শট পেয়েছেন. এই ধরনের ঘটনার পরে, জ্বর, মাথাব্যথা বা দুর্বলতার মতো লক্ষণগুলি দেখুন। যদি কেউ উপস্থিত থাকে তবে হাসপাতালে গিয়ে সময় নষ্ট করবেন না। নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, তাই উদ্বেগ দেখা দিলে দ্বিধা করবেন না। 

অবশ্যই, কেউ এই লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হতে পারে। তবে, এটি আপনার প্রিয়জনের কাছ থেকে নিখুঁত উত্সর্গ, অধ্যবসায় এবং উত্সাহ লাগে। এর মধ্যে নিকোটিন প্যাচ, কাউন্সেলিং এবং ওষুধের ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। চিকিত্সা প্রক্রিয়া সম্পর্কে চিকিৎসা পরামর্শ পাওয়ার জন্য আসক্তির ওষুধ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

বিভিন্ন কারণ এর কারণ হতে পারে. স্ট্রেস, ঘুমের সমস্যা, খারাপ ডায়েট - যে কোনোটি এই ধরনের উপসর্গ হতে পারে। বিশ্রাম একটি অগ্রাধিকার করুন. নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার খান। যদি সমস্যাগুলি থেকে যায়, তাহলে আপনি বিশ্বাস করেন এমন কাউকে বিশ্বাস করুন, সম্ভবত পরিবার।

এটা ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হতে পারে। প্রচুর তরল পান করে হাইড্রেটেড থাকুন। হালকা খাবার খান। আপনি যদি দুই দিন পরে কোন উন্নতি না দেখেন তবে ডাক্তারের কাছে যান।