নাল

ব্যায়াম, জলের সংস্পর্শে বা ঘনিষ্ঠতার সময় উত্তেজনার সময় স্তনবৃন্ত কখনও কখনও আটকে যেতে পারে। পেশী নড়াচড়া এবং রক্ত ​​প্রবাহের পরিবর্তনের কারণে এটি ঘটে। সাধারণ লক্ষণ হল স্তনবৃন্ত ভিতরের দিকে বাঁক। এটি মোকাবেলা করার জন্য, স্তনবৃন্তের ঢাল ব্যবহার করা বা মৃদু ধাক্কা দেওয়া এই ক্রিয়াকলাপের সময় স্তনবৃন্তকে প্রসারিত হতে এবং খাড়া থাকতে সাহায্য করতে পারে।

গর্ভপাতের পরে, আপনার শরীরকে পুনরুদ্ধার করার জন্য সময় দেওয়া অপরিহার্য, আপনার জরায়ুকে সঠিকভাবে নিরাময় করার অনুমতি দেয়। জটিলতার ঝুঁকি কমাতে আবার গর্ভধারণের চেষ্টা করার আগে অন্তত এক থেকে তিন মাস অপেক্ষা করার পরামর্শ দেওয়া হয়। আপনার পরবর্তী গর্ভাবস্থার পরিকল্পনা করার আগে আপনার স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অবাঞ্ছিত 72 হল অরক্ষিত সহবাসের পরে একটি সময়সীমার মধ্যে নেওয়া হলে গর্ভাবস্থা প্রতিরোধ করা। এই ধরনের স্বল্প সময়ের মধ্যে অন্য ডোজ গ্রহণ করা কোনো অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করতে পারে না এবং সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। 

এটি গ্যাস, ফোলা বা কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো হজম সংক্রান্ত সমস্যার কারণে হতে পারে। কিন্তু আপনার গাইনোকোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করুন যদি ব্যথা হয় এবং বুকের ওপরে উঠে যায়, যখন এটি উচ্চ রক্তচাপের কারণে হতে পারে।

পিরিয়ড সবসময় নিয়মিত হতে হবে এমন নয়। অনিয়মিত পিরিয়ড বিভিন্ন কারণে হতে পারে, এমনকি সহবাস ও বীর্যপাতের পরও। যৌন মিলনের তিন দিন পর রক্তপাত হতে পারে ইমপ্লান্টেশনের রক্তপাত, মানসিক চাপ, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা বা এমনকি গর্ভাবস্থা। আপনি নার্ভাস হলে, আপনি একটি গর্ভাবস্থা পরীক্ষা নিতে পারেন। আপনার পিরিয়ড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে, সুস্থ থাকুন, ভাল খান এবং মানসিক চাপ পরিচালনা করুন।

অরক্ষিত যৌন মিলনের পর প্ল্যান বি গ্রহণ করলে গর্ভধারণের ঝুঁকি কমতে পারে, তবে গর্ভধারণকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করার নিশ্চয়তা নেই। প্ল্যান বি নেওয়ার পর যদি আপনার 12 দিনের জন্য মাসিক হয়, তাহলে আপনার গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা কম। 

অনিরাপদ যৌন মিলনের পর পিরিয়ড দেরী হলে উদ্বিগ্ন হওয়া স্বাভাবিক। মানসিক চাপ মাসিক চক্রকে ব্যাহত করতে পারে, হ্যাঁ। কিন্তু গর্ভাবস্থা বা হরমোনের পরিবর্তনও বিলম্বের কারণ হতে পারে। উদ্বেগ বা উত্তেজনা চাপ নির্দেশ করে। বাড়িতে একটি গর্ভাবস্থা পরীক্ষা নেওয়া নিশ্চিততা প্রদান করে। স্ট্রেস ম্যানেজ করাও গুরুত্বপূর্ণ - ব্যায়াম, বন্ধুদের বিশ্বাস করা। রুট সমস্যা সমাধান হলে পিরিয়ড ফিরে আসবে।

একজন ব্যক্তির পিরিয়ড মিস হওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। মানসিক চাপ, ওজনের পরিবর্তন এবং হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সবই সাধারণ কারণ। গর্ভধারণও একটি সম্ভাবনা।। পিরিয়ড মিস হওয়ার কারণ নির্ধারণ করতে ডাক্তারের কাছে যাওয়া গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনে যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করুন.. যাইহোক, আতঙ্কিত না হওয়া গুরুত্বপূর্ণ কারণ একটি পিরিয়ড মিস করা সবসময় এই নয় যে কিছু গুরুতর ভুল।

শুকিয়ে যাওয়া রক্তের দাগ, ক্র্যাম্প এবং বাদামী দাগের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, এমনকি যদি আপনি যৌনভাবে সক্রিয় না হন। এটা সম্ভব যে এটি হরমোনের পরিবর্তন, অনিয়মিত পিরিয়ড বা অন্যান্য কারণের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। অনিয়মিত হওয়া সাধারণ, বিশেষ করে মাসিকের প্রথম দিকে।

মাসিকের সময় এবং তার এক সপ্তাহ আগে তীব্র ব্যথা এন্ডোমেট্রিওসিস বা পেলভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ (পিআইডি) এর লক্ষণ হতে পারে। সঠিক নির্ণয়ের জন্য একজন গাইনোকোলজিস্টের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়