আমি গর্ভবতী কিনা তা কিভাবে পরীক্ষা করব?

মানসিক চাপ, ওজনের পরিবর্তন বা হরমোনের ভারসাম্যহীনতার মতো অন্যান্য কারণেও পিরিয়ড বিলম্বিত হতে পারে। আমি আপনাকে একজন গাইনোকোলজিস্টের সাথে দেখা করার পরামর্শ দেব যাতে দেরি হতে পারে এমন কোনো অন্তর্নিহিত চিকিৎসা পরিস্থিতি বাতিল করতে।

গর্ভনিরোধক পিলটি সঠিকভাবে গ্রহণ করা হলে এটি গর্ভাবস্থা প্রতিরোধে কার্যকরী হয়.. তবে যোনিপথে বীর্যপাত না ঘটলেও গর্ভধারণের একটি ছোট সম্ভাবনা রয়েছে। নিশ্চিত করতে একটি পরীক্ষা নিন

অসুরক্ষিত সহবাসের পরে 15 দিন বিলম্বিত পিরিয়ড গর্ভাবস্থার লক্ষণ হতে পারে বা অন্য কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। আপনার স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলুন

বেশিরভাগ শিশু তাদের নির্ধারিত তারিখের কাছাকাছি আসে, তবে প্রতিটি গর্ভাবস্থা অনন্য। যদি সংকোচন শুরু হয় বা আপনার জল ভেঙে যায়, এটি প্রসবের সময়। আপনি যে কোনো পরিবর্তন করতে চান সে বিষয়ে সর্বদা আপনার ডাক্তারকে আপডেট রাখুন।

মনে হচ্ছে ইমপ্লান্টেশনের রক্তপাত হতে পারে আপনার কি হয়েছে। এটি যখন একটি নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুর আস্তরণের সাথে সংযুক্ত হয় যা একটি গোলাপী বা বাদামী স্রাব ঘটায়। তাছাড়া, বমি বমি ভাব এবং ক্র্যাম্পিংও গর্ভাবস্থার প্রথম দিকের লক্ষণ হতে পারে। লক্ষণগুলি অব্যাহত থাকলে বা আপনি আপনার পিরিয়ড এড়িয়ে গেলে আপনি একটি গর্ভাবস্থা পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভাবতে পারেন।

মাসিকের ব্যাধি হল যখন পিরিয়ড অনিয়মিত হয় বা প্রচুর রক্তপাত হয়, বেদনাদায়ক বাধা বা অনিয়মিত চক্র থাকে। মানসিক চাপ পিরিয়ডকে প্রভাবিত করে এবং তাদের খারাপ করে। লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে অনিয়মিত পিরিয়ড, ভারী প্রবাহ এবং গুরুতর ক্র্যাম্প। স্ট্রেস হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে, যার ফলে মাসিকের সমস্যা হয়। গভীর শ্বাস বা ধ্যানের মতো শিথিলতার মাধ্যমে চাপ কমানো পিরিয়ড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।

আপনার গর্ভাবস্থা পরীক্ষায় ক্ষীণ রেখা এবং আপনি যে রক্তপাতের সম্মুখীন হচ্ছেন সে সম্পর্কে আপনি চিন্তিত বোধ করতে পারেন। ভুল সময়ে পরীক্ষা করা বা ত্রুটিপূর্ণ পরীক্ষার মতো কারণগুলির কারণে কখনও কখনও একটি অস্পষ্ট রেখা দেখা দিতে পারে। উপরন্তু, আপনার নিয়মিত পিরিয়ডের মতো রক্তপাত হতে পারে যে আপনি গর্ভবতী নন। আপনি যদি এখনও অনিশ্চিত হন তবে কিছু দিন অপেক্ষা করা এবং কিছু পরিবর্তন হয়েছে কিনা তা দেখার জন্য আরেকটি পরীক্ষা করা ভাল।